ডাউ থিওরি হল টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের মূল ভিত্তি যাহা চার্লস ডাউ(Charles Dow) দ্বারা পরিকল্পিত,শেয়ার বাজারের দর উঠানামা উপলব্ধি করার তত্ত্ব।ডাউ থিওরিতে ছয়টি নীতিমালা আছে। ডাউ থিওরি এই নীতিমালা ব্যবহার করে শেয়ার বাজার এবং FX বাজারে ট্রেড করতে হয়।এই ডাউ থিওরি যদি উদ্ভাবন না হতো তবে আধুনিক টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের জন্ম হতো না।শেয়ার মূল্যের বাজার তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে ডাউ থিওরি ছয়টি মৌলিক আইন দ্বারা গঠিত।শুধু তাই নয়, বর্তমান যুগেও শেয়ার বাজার,কমোডিটি ট্রেডিংএবং ফরেক্স ট্রেডিং এ ডাউ থিওরির বিকল্প নেই।ডাউ থিওরির ছয়টি মৌলিক নিয়ম নিম্নরূপ।
(1) চার্টে (গড়)সমস্ত ঘটনা নিহিত
"ঘটনা" হল, সমস্ত ঘটনা দুর্ঘটনা সমন্ধীয় বিভিন্ন বিষয়কে বুঝানো হয়েছে।অন্য দিক থেকে বিবেচনা করলে,বিশ্বব্যাপী যাহা কিছু ঘটেছে এমন সব ঘটনাগুলি একত্রে বিবেচনা করে একটি সাংখ্যিক মান হিসেবে প্রকাশ করাকে "গড়" বলা হয়।"গড়"বলতে এখানে চার্টকে বুঝানো হয়েছে।
অন্য কথায়,মুদ্রা বিনিময় হার এবং শেয়ার মূল্য উঠানামা চার্টে চিত্রিত করা।এর মানে হল যে,এই দুনিয়াতে যে সমস্ত ঘটনা ঘটছে এবং যা ঘটিতেছে সেগুলির অনুরূপ সম্পূর্ণরূপে চার্টে চিত্রিত হচ্ছে।
ডাউ থিওরিতে শুধু শুধু এই স্বাভাবিক ব্যাপার গুলিকে গুরুত্ব দিচ্ছে মনে হচ্ছে এমনটি তাই না ! এই ডাউ থিওরির ১ এর অভ্যন্তরে কি আছে তা একটু জেনে নেই।
চার্ট দেখেলেই বোঝা যায় সারা বিশ্বে কি ঘটছে,এই পৃথিবীর সব বিষয়গুলি চার্টে উপস্থিত হয় এটাই বুঝায়।আর একটু বাড়িয়ে বলতে গেলে যে কোনো গুজব বা ঘটনা যাই ঘটুক না কেন, চার্টই সত্য,চার্ট ছাড়া অন্যকে বিশ্বাস করা অনর্থক ।
চার্টই হচ্ছে শেয়ার মূল্য এবং মুদ্রা বিনিময়ের দর ওঠানামার রেকর্ড।প্রকৃতপক্ষে,চার্ট শুধুমাত্র অতীত ও বর্তমান উপস্থাপনা করে এমনটি নয় ।উদাহরণস্বরূপ,আগামীকাল কোম্পানির ব্যবসায়িক পারফরমেন্স এর হঠাৎ নিম্নগামী সংশোধন ঘোষণা অথবা কোনো কেলেঙ্কারি তথ্য ফাঁস আবার ভূমিকম্পের ফলে মার্কেট ক্র্যাশ হবে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই ।এইরকম ভবিষ্যতের সুপ্ত সম্ভাবনাগুলি চার্টে গাঁথা আছে বলে ধারণা করা হয়।অন্য কথায়, যেহেতু সমস্ত ঘটনা এবং বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করে চার্ট ওঠানামা করে কাজেই কোম্পানির পারফরমেন্স নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে চার্ট বিশ্লেষণের দিকে মনোযোগ দিলে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।এই ডাউ থিওরির" ১ "ই হচ্ছে টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের মৌলিক ধারণা।
"শুরুতেই টেকনিক্যাল এনালাইসিস করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকলে,আরও অতিরিক্ত ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস যোগ করার কোন অর্থ নেই।সমস্ত ঘটনা এবং বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বলেই দর উঠানামা করছে এবং এটির উপর ভিত্তি করে ট্রেড করাকেই টেকনিক্যাল এনালাইসিস বলে।।"
অবশ্যই,যখন উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট বা সূচকগুলি ঘোষণা করা হয়,তখন দর মানগুলি অত্যন্ত বিঘ্নিত হতে পারে,বিধায় অধিষ্ঠিত পজিশন পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।যাইহোক,এটিও অবশেষে অন্তর্ভুক্ত হয়।
"ঘটনা" হল, সমস্ত ঘটনা দুর্ঘটনা সমন্ধীয় বিভিন্ন বিষয়কে বুঝানো হয়েছে।অন্য দিক থেকে বিবেচনা করলে,বিশ্বব্যাপী যাহা কিছু ঘটেছে এমন সব ঘটনাগুলি একত্রে বিবেচনা করে একটি সাংখ্যিক মান হিসেবে প্রকাশ করাকে "গড়" বলা হয়।"গড়"বলতে এখানে চার্টকে বুঝানো হয়েছে।
অন্য কথায়,মুদ্রা বিনিময় হার এবং শেয়ার মূল্য উঠানামা চার্টে চিত্রিত করা।এর মানে হল যে,এই দুনিয়াতে যে সমস্ত ঘটনা ঘটছে এবং যা ঘটিতেছে সেগুলির অনুরূপ সম্পূর্ণরূপে চার্টে চিত্রিত হচ্ছে।
ডাউ থিওরিতে শুধু শুধু এই স্বাভাবিক ব্যাপার গুলিকে গুরুত্ব দিচ্ছে মনে হচ্ছে এমনটি তাই না ! এই ডাউ থিওরির ১ এর অভ্যন্তরে কি আছে তা একটু জেনে নেই।
চার্ট দেখেলেই বোঝা যায় সারা বিশ্বে কি ঘটছে,এই পৃথিবীর সব বিষয়গুলি চার্টে উপস্থিত হয় এটাই বুঝায়।আর একটু বাড়িয়ে বলতে গেলে যে কোনো গুজব বা ঘটনা যাই ঘটুক না কেন, চার্টই সত্য,চার্ট ছাড়া অন্যকে বিশ্বাস করা অনর্থক ।
অন্য কথায়,মুদ্রা বিনিময় হার এবং শেয়ার মূল্য উঠানামা চার্টে চিত্রিত করা।এর মানে হল যে,এই দুনিয়াতে যে সমস্ত ঘটনা ঘটছে এবং যা ঘটিতেছে সেগুলির অনুরূপ সম্পূর্ণরূপে চার্টে চিত্রিত হচ্ছে।
ডাউ থিওরিতে শুধু শুধু এই স্বাভাবিক ব্যাপার গুলিকে গুরুত্ব দিচ্ছে মনে হচ্ছে এমনটি তাই না ! এই ডাউ থিওরির ১ এর অভ্যন্তরে কি আছে তা একটু জেনে নেই।
চার্ট দেখেলেই বোঝা যায় সারা বিশ্বে কি ঘটছে,এই পৃথিবীর সব বিষয়গুলি চার্টে উপস্থিত হয় এটাই বুঝায়।আর একটু বাড়িয়ে বলতে গেলে যে কোনো গুজব বা ঘটনা যাই ঘটুক না কেন, চার্টই সত্য,চার্ট ছাড়া অন্যকে বিশ্বাস করা অনর্থক ।
চার্টই হচ্ছে শেয়ার মূল্য এবং মুদ্রা বিনিময়ের দর ওঠানামার রেকর্ড।প্রকৃতপক্ষে,চার্ট শুধুমাত্র অতীত ও বর্তমান উপস্থাপনা করে এমনটি নয় ।উদাহরণস্বরূপ,আগামীকাল কোম্পানির ব্যবসায়িক পারফরমেন্স এর হঠাৎ নিম্নগামী সংশোধন ঘোষণা অথবা কোনো কেলেঙ্কারি তথ্য ফাঁস আবার ভূমিকম্পের ফলে মার্কেট ক্র্যাশ হবে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই ।এইরকম ভবিষ্যতের সুপ্ত সম্ভাবনাগুলি চার্টে গাঁথা আছে বলে ধারণা করা হয়।অন্য কথায়, যেহেতু সমস্ত ঘটনা এবং বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করে চার্ট ওঠানামা করে কাজেই কোম্পানির পারফরমেন্স নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে চার্ট বিশ্লেষণের দিকে মনোযোগ দিলে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।এই ডাউ থিওরির" ১ "ই হচ্ছে টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের মৌলিক ধারণা।
"শুরুতেই টেকনিক্যাল এনালাইসিস করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকলে,আরও অতিরিক্ত ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস যোগ করার কোন অর্থ নেই।সমস্ত ঘটনা এবং বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বলেই দর উঠানামা করছে এবং এটির উপর ভিত্তি করে ট্রেড করাকেই টেকনিক্যাল এনালাইসিস বলে।।"
অবশ্যই,যখন উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট বা সূচকগুলি ঘোষণা করা হয়,তখন দর মানগুলি অত্যন্ত বিঘ্নিত হতে পারে,বিধায় অধিষ্ঠিত পজিশন পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।যাইহোক,এটিও অবশেষে অন্তর্ভুক্ত হয়।
"শুরুতেই টেকনিক্যাল এনালাইসিস করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকলে,আরও অতিরিক্ত ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস যোগ করার কোন অর্থ নেই।সমস্ত ঘটনা এবং বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বলেই দর উঠানামা করছে এবং এটির উপর ভিত্তি করে ট্রেড করাকেই টেকনিক্যাল এনালাইসিস বলে।।"
অবশ্যই,যখন উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট বা সূচকগুলি ঘোষণা করা হয়,তখন দর মানগুলি অত্যন্ত বিঘ্নিত হতে পারে,বিধায় অধিষ্ঠিত পজিশন পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।যাইহোক,এটিও অবশেষে অন্তর্ভুক্ত হয়।
(2) ট্রেন্ড তিন ধরনের হয়
শেয়ার বাজার এবং ফরেক্স মার্কেটের দর সমুদ্রের ঢেউয়ের মত উঠানামা করে,কিন্তু এই ঢেউ সবসময় শান্ত হবে,এমনটি নয় হঠাৎ ঝড় এসে বড় ঢেউয়ের সৃষ্টি হতে পারে।এখানে বড় ঢেউ সাধারণত,একটি নির্দিষ্ট সময়কালের ক্রমবর্ধমান উত্থান বা পতন দ্বারা গঠিত হয় বুঝানো হয়েছে।আর এমন একটি বাজার দর একটি সারির দিকে চলতে থাকলে তখন তাকে ট্রেন্ড বলে।আর এই ট্রেন্ড ক্যাপচার করার জন্যই সমস্ত ট্রেডাররা ওঁৎ পেতে থাকে ।
ডাউ থিওরিতে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড,মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড,স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড এই তিনটি প্রকারে শ্রেণীভুক্ত করা হয় এবং এর সময়কাল যথাক্রমে নিম্নরূপ
- দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড:১বছর〜কয়েক বছর
- মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড:৩সপ্তাহ〜৩ মাস
- স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড:৩সপ্তাহ বা তার কম
"একটি দীর্ঘ ট্রেন্ড কতগুলি সংক্ষিপ্ত ট্রেন্ড এর সংমিশ্রনের ফলে গঠিত হয়।অতএব,প্রতিটি সংক্ষিপ্ত ট্রেন্ড এর সময় কাল ব্যবহার করে সম্মিলিতভাবে বাজার পর্যবেক্ষণ করা সহনশীল হয়।"
এই ভাবে সময়ের উপর ভিত্তি করে মোটামুটিভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা সম্ভব।অবশ্যই,একেবারেই এমনটি হবে যে তা নয়,যেমনটি মনে করা হয় যে একটি ট্রেন্ড অব্যাহত থাকার সময়কালে উপরোক্ত তিনটি কালের উপর বেশি জোড় দেওয়া হয়।
শেয়ার মূল্য প্রবাহ উপরোক্ত তিন ধরনের ট্রেন্ড এর মিশ্রনে ঘটিত এমনটি ধারণা করা হয়,আর এই জন্যেই বিনিয়োগের ধরনের উপর নির্ভর করে ট্রেন্ড শ্রেণী বিভক্ত করা আবশ্যক।
শুরুতেই,দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ করলে স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড নিয়ে না ভাবলেও চলবে।সর্বোপরি বেস-ট্রেন্ড হিসা বে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ডকে ব্যবহার করে মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড দিয়ে ক্রয় এবং বিক্রয় টাইমিং খোঁজার বিনিয়োগ পদ্ধতিকে একটি আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে পারি।এমনও আছে যে,বিশেষতঃ দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড এর ক্ষেত্রে ফান্ডামেন্টাল ভিত্তিক বিনিয়োগকারী শুধুমাত্র দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ডকেই ব্যবহার করে থাকেন।
অন্যদিকে,স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড এবং মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।কয়েক মাসের বাজার প্রবাহের মধ্যে বর্তমানে শেয়ার মূল্য কোন অবস্থানে বিরাজ করছে নির্ধারণ করব এবং স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড দিয়ে সময়জ্ঞান পরিমাপের মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদী বাজার প্রবাহ ব্যবহার করতে পারি।এই ধরণের বিনিয়োগ স্টাইলের ক্ষেত্রে ট্রেন্ডে দেখার সময় অক্ষ পরিবর্তন করবো ,যত স্বল্প মেয়াদী বিনিয়োগ হবে ততই ছোট ট্রেন্ড এর প্রতি জোর দেওয়া হবে।
ডাউ থিওরিতে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড,মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড,স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড এই তিনটি প্রকারে শ্রেণীভুক্ত করা হয় এবং এর সময়কাল যথাক্রমে নিম্নরূপ
"একটি দীর্ঘ ট্রেন্ড কতগুলি সংক্ষিপ্ত ট্রেন্ড এর সংমিশ্রনের ফলে গঠিত হয়।অতএব,প্রতিটি সংক্ষিপ্ত ট্রেন্ড এর সময় কাল ব্যবহার করে সম্মিলিতভাবে বাজার পর্যবেক্ষণ করা সহনশীল হয়।"
এই ভাবে সময়ের উপর ভিত্তি করে মোটামুটিভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা সম্ভব।অবশ্যই,একেবারেই এমনটি হবে যে তা নয়,যেমনটি মনে করা হয় যে একটি ট্রেন্ড অব্যাহত থাকার সময়কালে উপরোক্ত তিনটি কালের উপর বেশি জোড় দেওয়া হয়।
শেয়ার মূল্য প্রবাহ উপরোক্ত তিন ধরনের ট্রেন্ড এর মিশ্রনে ঘটিত এমনটি ধারণা করা হয়,আর এই জন্যেই বিনিয়োগের ধরনের উপর নির্ভর করে ট্রেন্ড শ্রেণী বিভক্ত করা আবশ্যক।
শুরুতেই,দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ করলে স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড নিয়ে না ভাবলেও চলবে।সর্বোপরি বেস-ট্রেন্ড হিসা বে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ডকে ব্যবহার করে মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড দিয়ে ক্রয় এবং বিক্রয় টাইমিং খোঁজার বিনিয়োগ পদ্ধতিকে একটি আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করতে পারি।এমনও আছে যে,বিশেষতঃ দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড এর ক্ষেত্রে ফান্ডামেন্টাল ভিত্তিক বিনিয়োগকারী শুধুমাত্র দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ডকেই ব্যবহার করে থাকেন।
অন্যদিকে,স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড এবং মধ্য মেয়াদি ট্রেন্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।কয়েক মাসের বাজার প্রবাহের মধ্যে বর্তমানে শেয়ার মূল্য কোন অবস্থানে বিরাজ করছে নির্ধারণ করব এবং স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ড দিয়ে সময়জ্ঞান পরিমাপের মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদী বাজার প্রবাহ ব্যবহার করতে পারি।এই ধরণের বিনিয়োগ স্টাইলের ক্ষেত্রে ট্রেন্ডে দেখার সময় অক্ষ পরিবর্তন করবো ,যত স্বল্প মেয়াদী বিনিয়োগ হবে ততই ছোট ট্রেন্ড এর প্রতি জোর দেওয়া হবে।(3) প্রধান ট্রেন্ড তিনটি ধাপে গঠিত
প্রারম্ভিক কাল/ছেঁনকঃকি、অনুসরণ কাল /ৎসুইজুই-কি、মুনাফা গ্রহণ কাল/রিগুইকি
প্রারম্ভিক কাল/ছেঁনকঃকি:
সমস্ত ঘটনা দুর্ঘটনা সমন্ধীয় পারফরমেন্স উপকরণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে সর্বনিম্ন অঞ্চলে বাজার দরের পতন ঘটেছে মনে করা হলে এমন অবস্থাকে বলা হয়।এই অবস্থাকে ব্যবহার করে কিছু বিনিয়োগকারীর সর্বনিম্ন অঞ্চলে শেয়ার ক্রয় করার জন্য ওঁৎ পেতে থাকা পরিকল্পনা।
অনুসরণ কাল /ৎসুইজুই-কি:
শেয়ার মূল্য বাড়ার দরুন দেখাদেখি অনুগামীদের এক যোগে শেয়ার ক্রয় পরিস্থিতি,অধিকতর বিনিয়োগকারী এই পরিস্থিতিতে শেয়ার ক্রয় করার পরিকল্পনা করে থাকেন।
মুনাফা গ্রহণ কাল/রিগুইকি:
প্রারম্ভিক কালে যে সমস্ত বিনিয়োগকারী শেয়ার ক্রয় করেছিলেন তাদের মুনাফা গ্রহণের সময় কাল,অন্যদিকে এই পরিস্থিতিতে বিক্রয় প্রবলতা জোরদার করতে শুরু করে।
প্রারম্ভিক কাল/ছেঁনকঃকি、অনুসরণ কাল /ৎসুইজুই-কি、মুনাফা গ্রহণ কাল/রিগুইকি
সমস্ত ঘটনা দুর্ঘটনা সমন্ধীয় পারফরমেন্স উপকরণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে সর্বনিম্ন অঞ্চলে বাজার দরের পতন ঘটেছে মনে করা হলে এমন অবস্থাকে বলা হয়।এই অবস্থাকে ব্যবহার করে কিছু বিনিয়োগকারীর সর্বনিম্ন অঞ্চলে শেয়ার ক্রয় করার জন্য ওঁৎ পেতে থাকা পরিকল্পনা।
অনুসরণ কাল /ৎসুইজুই-কি:
শেয়ার মূল্য বাড়ার দরুন দেখাদেখি অনুগামীদের এক যোগে শেয়ার ক্রয় পরিস্থিতি,অধিকতর বিনিয়োগকারী এই পরিস্থিতিতে শেয়ার ক্রয় করার পরিকল্পনা করে থাকেন।
মুনাফা গ্রহণ কাল/রিগুইকি:
প্রারম্ভিক কালে যে সমস্ত বিনিয়োগকারী শেয়ার ক্রয় করেছিলেন তাদের মুনাফা গ্রহণের সময় কাল,অন্যদিকে এই পরিস্থিতিতে বিক্রয় প্রবলতা জোরদার করতে শুরু করে।
(4) চার্ট(গড়)পারস্পরিকভাবে নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক
১৯শতকে চার্লস ডাউ লক্ষ্য করেছিলেন যে,যখন শিল্প উৎপাদন সক্রিয় হয় তখন উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার বেড়ে যায় শুধু তাই নয় সাথে সাথে পরিবহন সংস্থাও সক্রিয় হয়,এবং উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকায় পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ারও বৃদ্ধি পায়।
এই কারণে,উভয়ের মধ্যে যে কোনো এক পক্ষের শেয়ারই শুধু বৃদ্ধি পায় না, উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার এবং পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার একে অপরকে প্রভাবিত করে বিধায় উভয়ের শেয়ার মূল্য একইসাথে বৃদ্ধি পায় এবং তখনই শক্তিশালী উর্ধ্বগামী ট্রেন্ড এ পরিণত হয়।
সে সময়ে চার্লস ডাউ এই পারস্পরিক সম্পর্কের প্রভাব খুঁজে পান।
এই ধারণা শুধু শেয়ার বাজারেই নয়, মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ প্রযোজ্য ।উদাহরণস্বরূপ,যদি একাধিক মুদ্রা জোড়া প্রচলিত মুদ্রার সাথে একইভাবে আচরণ করে,তবে ঐ ট্রেন্ড অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয়।এছাড়াও,একাধিক টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে,প্রতিবারেই একই সিগন্যাল প্রদর্শিত হলে উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা বিবেচনা করা যেতে পারে।অন্য কথায়,একাধিক সূচক ব্যবহার করে (যতটা সম্ভব একই সময়ে) প্রতিবারেই ঊর্ধ্বমুখী বাজারের ক্ষেত্রে ক্রয় সিগন্যাল এবং নিম্নমুখি বাজারের ক্ষেত্রে বিক্রয় সিগন্যাল খুঁজে বের করতে পারলে উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
দুটি টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে যতক্ষণ পর্যন্ত না উভয় টেকনিক্যাল সূচক একই দিক নির্দেশ না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রেন্ড হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে না।দুটি ট্রেন্ড সিগন্যাল ঠিক একই সময় দিক নির্দেশ করতেই হবে এমন কোনো আবশ্যকতা নেই,তবে যত কাছাকাছি হবে বিশ্বাসযোগ্যতা ততই বৃদ্ধি পাবে,এ কথা বলার অবকাশ রাখে না।
ডাউ থিওরির উদ্ভাবক চার্লস ডাউ এর জীবদ্দশায় ১৯ শতকের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প এবং পরিবহন এ দুটি ,একটি আর একটির সাথে এরূপ ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল যে,একটি অপরটি থেকে পৃথক করা যায় না।এমতবস্থায়,উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার পারফরম্যান্স ভাল হলে একইসাথে পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার পারফরম্যান্সও ভাল হতো,অন্যদিকে উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার পারফরম্যান্স খারাপ হলে, একইসাথে পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার পারফরম্যান্সও খারাপ হতো।আর এ কারণেই সংস্থা দুটি একে অপরকে দ্বারা প্রভাবিত করেছিল। সুতরাং,ইতিহাস থেকে আমরা এটাই জানতে পাই যে, ট্রেন্ড সিগন্যাল এবং গড় শেয়ার একে অপরের উপর প্রভাব ফেলে বিধায় বিভিন্ন টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে ট্রেন্ড নিশ্চিত করা আবশ্যক।
১৯শতকে চার্লস ডাউ লক্ষ্য করেছিলেন যে,যখন শিল্প উৎপাদন সক্রিয় হয় তখন উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার বেড়ে যায় শুধু তাই নয় সাথে সাথে পরিবহন সংস্থাও সক্রিয় হয়,এবং উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকায় পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ারও বৃদ্ধি পায়।
এই কারণে,উভয়ের মধ্যে যে কোনো এক পক্ষের শেয়ারই শুধু বৃদ্ধি পায় না, উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার এবং পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার একে অপরকে প্রভাবিত করে বিধায় উভয়ের শেয়ার মূল্য একইসাথে বৃদ্ধি পায় এবং তখনই শক্তিশালী উর্ধ্বগামী ট্রেন্ড এ পরিণত হয়।
সে সময়ে চার্লস ডাউ এই পারস্পরিক সম্পর্কের প্রভাব খুঁজে পান।
এই ধারণা শুধু শেয়ার বাজারেই নয়, মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ প্রযোজ্য ।উদাহরণস্বরূপ,যদি একাধিক মুদ্রা জোড়া প্রচলিত মুদ্রার সাথে একইভাবে আচরণ করে,তবে ঐ ট্রেন্ড অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয়।এছাড়াও,একাধিক টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে,প্রতিবারেই একই সিগন্যাল প্রদর্শিত হলে উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা বিবেচনা করা যেতে পারে।অন্য কথায়,একাধিক সূচক ব্যবহার করে (যতটা সম্ভব একই সময়ে) প্রতিবারেই ঊর্ধ্বমুখী বাজারের ক্ষেত্রে ক্রয় সিগন্যাল এবং নিম্নমুখি বাজারের ক্ষেত্রে বিক্রয় সিগন্যাল খুঁজে বের করতে পারলে উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
দুটি টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে যতক্ষণ পর্যন্ত না উভয় টেকনিক্যাল সূচক একই দিক নির্দেশ না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রেন্ড হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে না।দুটি ট্রেন্ড সিগন্যাল ঠিক একই সময় দিক নির্দেশ করতেই হবে এমন কোনো আবশ্যকতা নেই,তবে যত কাছাকাছি হবে বিশ্বাসযোগ্যতা ততই বৃদ্ধি পাবে,এ কথা বলার অবকাশ রাখে না।
ডাউ থিওরির উদ্ভাবক চার্লস ডাউ এর জীবদ্দশায় ১৯ শতকের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প এবং পরিবহন এ দুটি ,একটি আর একটির সাথে এরূপ ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল যে,একটি অপরটি থেকে পৃথক করা যায় না।এমতবস্থায়,উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার পারফরম্যান্স ভাল হলে একইসাথে পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার পারফরম্যান্সও ভাল হতো,অন্যদিকে উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার পারফরম্যান্স খারাপ হলে, একইসাথে পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার পারফরম্যান্সও খারাপ হতো।আর এ কারণেই সংস্থা দুটি একে অপরকে দ্বারা প্রভাবিত করেছিল। সুতরাং,ইতিহাস থেকে আমরা এটাই জানতে পাই যে, ট্রেন্ড সিগন্যাল এবং গড় শেয়ার একে অপরের উপর প্রভাব ফেলে বিধায় বিভিন্ন টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে ট্রেন্ড নিশ্চিত করা আবশ্যক।
এই কারণে,উভয়ের মধ্যে যে কোনো এক পক্ষের শেয়ারই শুধু বৃদ্ধি পায় না, উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার এবং পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার একে অপরকে প্রভাবিত করে বিধায় উভয়ের শেয়ার মূল্য একইসাথে বৃদ্ধি পায় এবং তখনই শক্তিশালী উর্ধ্বগামী ট্রেন্ড এ পরিণত হয়।
সে সময়ে চার্লস ডাউ এই পারস্পরিক সম্পর্কের প্রভাব খুঁজে পান।
এই ধারণা শুধু শেয়ার বাজারেই নয়, মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ প্রযোজ্য ।উদাহরণস্বরূপ,যদি একাধিক মুদ্রা জোড়া প্রচলিত মুদ্রার সাথে একইভাবে আচরণ করে,তবে ঐ ট্রেন্ড অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয়।এছাড়াও,একাধিক টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে,প্রতিবারেই একই সিগন্যাল প্রদর্শিত হলে উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা বিবেচনা করা যেতে পারে।অন্য কথায়,একাধিক সূচক ব্যবহার করে (যতটা সম্ভব একই সময়ে) প্রতিবারেই ঊর্ধ্বমুখী বাজারের ক্ষেত্রে ক্রয় সিগন্যাল এবং নিম্নমুখি বাজারের ক্ষেত্রে বিক্রয় সিগন্যাল খুঁজে বের করতে পারলে উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
দুটি টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে যতক্ষণ পর্যন্ত না উভয় টেকনিক্যাল সূচক একই দিক নির্দেশ না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রেন্ড হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে না।দুটি ট্রেন্ড সিগন্যাল ঠিক একই সময় দিক নির্দেশ করতেই হবে এমন কোনো আবশ্যকতা নেই,তবে যত কাছাকাছি হবে বিশ্বাসযোগ্যতা ততই বৃদ্ধি পাবে,এ কথা বলার অবকাশ রাখে না।
ডাউ থিওরির উদ্ভাবক চার্লস ডাউ এর জীবদ্দশায় ১৯ শতকের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প এবং পরিবহন এ দুটি ,একটি আর একটির সাথে এরূপ ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল যে,একটি অপরটি থেকে পৃথক করা যায় না।এমতবস্থায়,উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার পারফরম্যান্স ভাল হলে একইসাথে পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার পারফরম্যান্সও ভাল হতো,অন্যদিকে উৎপাদন সংক্রান্ত কোম্পানির গড় শেয়ার পারফরম্যান্স খারাপ হলে, একইসাথে পরিবহন সংস্থার গড় শেয়ার পারফরম্যান্সও খারাপ হতো।আর এ কারণেই সংস্থা দুটি একে অপরকে দ্বারা প্রভাবিত করেছিল। সুতরাং,ইতিহাস থেকে আমরা এটাই জানতে পাই যে, ট্রেন্ড সিগন্যাল এবং গড় শেয়ার একে অপরের উপর প্রভাব ফেলে বিধায় বিভিন্ন টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করে ট্রেন্ড নিশ্চিত করা আবশ্যক।
(5) ট্রেন্ড এর দেকিদাকা(ভলিউম)নিশ্চিত করা আবশ্যক
শুধুমাত্র দাম ওঠানামা নয় শেয়ার বাজারে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা (= দেকিদাকা) গুরুত্বপূর্ণ।উদা হরণস্বরূপ, ঊর্ধ্বমুখী বাজারের ক্ষেত্রে শেয়ার মূল্য বৃদ্ধি পেলে দেকিদাকা বৃদ্ধি পায় এবং শেয়ার মূল্য হ্রাস পেলে দেকিদাকা হ্রাস পায়। বিপরীতভাবে,নিম্নগামী বাজারের ক্ষেত্রে শেয়ার মূল্য হ্রাস পেলে দেকিদাকা বৃদ্ধি পায় এবং শেয়ার মূল্য বৃদ্ধি পেলে দেকিদাকা হ্রাস পায়।
ট্রেন্ড হচ্ছে চলমান প্রবাহের মতো,বাজারে যদি অনেক অংশগ্রহণকারী না থাকে তবে প্রবাহের সৃষ্টি হবে না।একটি বাজারের দেকিদাকা নির্ভর করে ঐ বাজারের অংশগ্রহণকারী তালিকার উপর।যদি অনেক অংশগ্রহণকারী না থাকে, তাহলে কোন ট্রেন্ড সৃষ্টি হয় না।সুতরাং,কেবল টেকনিক্যাল সূচকের সিগন্যাল নয় দেকিদাকা বৃদ্ধি নিশ্চিত করণ না করা পর্যন্ত তাকে ট্রেন্ড হিসাবে গণ্য করা যাবে না।
যাইহোক,শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে দেকিদাকা হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।কিন্তু FX এ দেকিদাকার কোনো ব্যবহার না থাকায়,সে ক্ষেত্রে দেকিদাকার পরিবর্তে স্টোকেস্টিক্স,RSI অসিলেটর টাইপ টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করা যেতে পারে।
শুধুমাত্র দাম ওঠানামা নয় শেয়ার বাজারে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা (= দেকিদাকা) গুরুত্বপূর্ণ।উদা হরণস্বরূপ, ঊর্ধ্বমুখী বাজারের ক্ষেত্রে শেয়ার মূল্য বৃদ্ধি পেলে দেকিদাকা বৃদ্ধি পায় এবং শেয়ার মূল্য হ্রাস পেলে দেকিদাকা হ্রাস পায়। বিপরীতভাবে,নিম্নগামী বাজারের ক্ষেত্রে শেয়ার মূল্য হ্রাস পেলে দেকিদাকা বৃদ্ধি পায় এবং শেয়ার মূল্য বৃদ্ধি পেলে দেকিদাকা হ্রাস পায়।
ট্রেন্ড হচ্ছে চলমান প্রবাহের মতো,বাজারে যদি অনেক অংশগ্রহণকারী না থাকে তবে প্রবাহের সৃষ্টি হবে না।একটি বাজারের দেকিদাকা নির্ভর করে ঐ বাজারের অংশগ্রহণকারী তালিকার উপর।যদি অনেক অংশগ্রহণকারী না থাকে, তাহলে কোন ট্রেন্ড সৃষ্টি হয় না।সুতরাং,কেবল টেকনিক্যাল সূচকের সিগন্যাল নয় দেকিদাকা বৃদ্ধি নিশ্চিত করণ না করা পর্যন্ত তাকে ট্রেন্ড হিসাবে গণ্য করা যাবে না। যাইহোক,শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে দেকিদাকা হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।কিন্তু FX এ দেকিদাকার কোনো ব্যবহার না থাকায়,সে ক্ষেত্রে দেকিদাকার পরিবর্তে স্টোকেস্টিক্স,RSI অসিলেটর টাইপ টেকনিক্যাল সূচক ব্যবহার করা যেতে পারে।
No comments :
Post a Comment