গ্র্যান্ডভিল বিক্রয় সিগন্যাল বিস্তারিত

.................................

⑤গুরুত্বপূর্ণ বিক্রয় সিগন্যাল 

দীর্ঘমেয়াদী সময়কাল ধরে উদীয়মান দর-উত্থান অব্যাহত থাকার পর ২০০শত দিনের ইডোহেইকিনছেন ইয়কবাই-ছোবা অথবা সামান্য নিম্নমুখী হলে,এবং রওসকু-আসি উপর থেকে নিচের দিকে ইডো হেইকিন ছেনকে অতিক্রম করলে একটি দীর্ঘমেয়াদী বিক্রয় ধারা শুরু হবে,বিধায় এটি গুরুত্বপূর্ণ বিক্রয় সিগন্যাল।
পয়েন্ট 
  1. উদীয়মান ইডোহেইকিনছেন ব্যাপকভাবে উত্থান হয়েছে নিশ্চিত করণ।
  2. তারপর,ইডোহেইকিনছেন ইয়কবাই-ছোবা অথবা সামান্য নিম্নমুখী হয়েছে নিশ্চিত করণ।
  3. রওসকু-আসি উপর থেকে নিচের দিকে ইডো হেইকিন ছেনকে অতিক্রম করলে বিক্রয় সিগন্যাল।
  4. ইডোহেইকিন ছেন ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রথম ১৩সপ্তাহের এবং তারপর২৬সপ্তাহের ইডোহেইকিন ছেন ব্যবহার করবো অতএব দুই বার বিক্রয় সংকেত পাবো।
  5. আরও,নিশ্চিতকরণ হিসাবে দেকিডাকা হ্রাস নিশ্চিত করন।
  6. যেহেতু ইডোহেইকিনছেনের বিক্রয় সিগন্যাল প্রকাশ রওসকু-আসি তুলনায় যথেষ্ট বিলম্বিত হয়,সেহেতু মূল্য তুঙ্গে ওঠার পর ইতিমধ্যেই কি পরিমান দর পতন ঘটেছে তা লক্ষণীয় বিষয়।
.................................................

⑥মদরী উরি পয়েন্ট 

২০০শত দিনের ইডোহেইকিনছেন নিম্নমুখী থাকা সত্ত্বেও ঐ অবস্থার ইডোহেইকিনছেন অতিক্রম করা রওসকু-আসি পুনরায় ২০০শত দিনের ইডোহেইকিনছেকে নিচ থেকে উপরের দিকে অতিক্রম করা পর্যন্ত অবস্থাকে মদরী উরি পয়েন্ট বলে 
পয়েন্ট
  1. ইডোহেইকিনছেন এর পতনশীল অবস্থা নিশ্চিত করন।
  2. রওসকু-আসি ইডোহেইকিনছেকে নিচ থেকে উপরের দিকে অতিক্রম করা নিশ্চিত করণ।
  3. তারপর,তুলনামূলকভাবে রওসকু-আসি অতি শীঘ্রই নিম্নমুখী প্রবণতা প্রকাশ অতঃপর পুনরায় রওসকু-আসি উপর থেকে নিচের দিকে ইডোহেইকিনছেকে অতিক্রম করিলে বিক্রয় সিগন্যাল।
  4. সাধারণতঃ নিম্নমুখী অবস্থা থেকে শেয়ার উল্টো দিকে মোড় নেয়ার সময় আবির্বাভ।
  5. নিম্নমুখী বাজারচলাকালীন সময়ে প্রায়শঃ ২ থেকে ৫ বারআবির্ভাব ।

..............................................

⑦উরি নছে পয়েন্ট 

রওসকু-আসি পতনশীল ২০০শত দিনের ইডোহেইকিনছেন এর নিচে অবস্থান করলে,ঐ অবস্থা থেকে রওসকু-আসি ইডোহেইকিনছেনকে অতিক্রম করে উদীয়মান হতে চাইলেও ইডোহেইকিনছেন অতিক্রম করা সম্ভব হয় না ঐ অবস্থাকে উরি নছে পয়েন্ট এবংএটি একটি বিক্রয় সিগন্যাল।
পয়েন্ট
  1. ইডোহেইকিনছেন এর পতনশীল অবস্থা নিশ্চিত করন।
  2. রওসকু-আসি ইডোহেইকিনছেন এর নিচে অবস্থান করবে, অবশ্যই ঐ অবস্থা থেকে শেয়ার উল্টো দিকে মোড় নিয়েছে নিশ্চিত করিতে হইবে।
  3. তারপর, রওসকু-আসি ইডোহেইকিনছেন এর কাছাকাছি এসে উল্টো দিকে মোড় নিলেই বিক্রয় সিগন্যাল।
  4. তবে,সাবধান হওয়া প্রয়োজন, ইতিমধ্যে যথেষ্ট শেয়ার মূল্য পতন হওয়ার পর পরেই এই রকম প্যাটার্নের আবির্ভাব হলে ,এটিকে একটি  সুইং ট্রেডিং সংকেত হিসাবে বুঝে নিতে হবে।
.......................................

⑧পতন সম্ভাবত্যা

ইডোহেইকিনছেন জ-স টরে-ন্ড অবস্থায়, রওসকু-আসি বড় আকারের ব্যাবধানে উপরের দিকে দূরে চলে গেলে (উচ্চ হারের খাইরি-রিৎসু)সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে স্থির করা বিক্রয় সিগন্যাল।দৃঢ় উদ্ধরণ বলের জন্য ইডোহেইকিনছেন রওসকু-আসির সাথে তাল মেলাতে না পারা দর উত্থান ।ভবিষ্যতে আরও  বৃদ্ধি পাবে এমন একটি সম্ভাবনা রয়েছে,তবুও এইখানে একবার মুনাফা অর্জন করা বাঞ্ছনীয়।

পয়েন্ট
  1. ইডোহেইকিনছেন এর উদীয়মান অবস্থা নিশ্চিত করন।
  2. শেয়ার মূল্য হঠাৎ বেড়ে যাওয়া শুরু করিলে,ইডোহেইকিনছেন থেকে উপরের দিকে রওসকু-আসির বড় আকারের ব্যাবধান নিশ্চিত করন।
  3. দৃষ্টান্তস্বরূপ,ওগাতা শেয়ারের বেলায় প্লাস-খাইরি৩০%এবং কোগাতা শেয়ারের বেলায় প্লাস-খাইরি ৪০%~৫০% অতিক্রম করা অবস্থা থেকে শেয়ার উল্টো দিকে মোড় নিলে এবং ঐ পয়েন্টেই হচ্ছে বিক্রয় সিগন্যাল।
  4. যদি এরপর শেয়ার মূল্য আরও বাড়তে থাকে তবে নানপিন উড়ি আগারি অবলম্বন করিতে হবে। 
  5. এই পদ্ধতি তখনই অনুসরণ করিতে হবে,যদি ইতিমধ্যে বিনিয়োগকৃত শেয়ার মূল্য অনাদায়ী লাভ অবস্থায় থাকে ।

No comments :

Post a Comment