কাকাকু-তাই বেতসু দেকিডাকা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করার আগে,প্রথমেই দেকিডাকা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা আবশ্যক। নিয়মিত চার্টে প্রদর্শন করা দেকিডাকা হচ্ছে ডাকের মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণের পর কি পরিমান শেয়ারের লেনদেন হয়েছে তাহা প্রতি সময় অন্তরন্তর চার্টের নীচের অংশে বার গ্রাফের মাধ্যমে দেখানো।দেকিডাকার পরিমান বেশি হলে বিক্রেতারা এবং ক্রেতারা সংখ্যাটিও বড় হয়, সাথে সাথে সংখ্যা দেখে বুঝা যায় তার জনপ্রিয়তা কতটা।অপরদিকে দেকিডাকার পরিমান কম হলে তার উল্টোটা,আর এই জন্যেই ব্র্যান্ডের চাহিদা এবং সরবরাহ উপলব্ধি করার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক।কিন্তু কাকাকু-তাই বেতসু দেকিডাকা প্রতিট মূলগত শেয়ার জন্য পরিমান লেনদেন হয়েছে এটা বুঝা,এর অর্থ দাঁড়ায়
"প্রতিটি মূল্য অন্তরন্তর শেয়ারের পরিমান=কাকাকু-তাই বেতসু দেকিডাকা "
আমার মনে হয় একটু কঠিন মনে হচ্ছে তাই একটি নির্দিষ্ট উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করা যাক।
শেয়ার মূল্য | দেকিডাকা |
---|---|
৫০০টাকা |
১৫,০০০টি শেয়ার
|
৫০৫টাকা |
২৫,০০০টি শেয়ার
|
৫১০টাকা |
৪০,০০০টি শেয়ার
|
৫১৫টাকা |
১০,০০০টি শেয়ার
|
উপরের টেবিল হিসাবে ৫০০টাকা থেকে ৫১৫টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন মূল্যের শেয়ারের মোট দেকিডাকা হলো ৯০,০০০ শেয়ার ।
"উপরের টেবিলে ৫১০ টাকা মূল্যের শেয়ার সবচেয়ে বেশি কেনা হয়েছে, বিধায় বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ারটির ন্যায্য মূল্য ৫১০টাকা নির্ধারণ করেছে ভেবে নিতে পারি।"
যেহেতু শেয়ার মূল্য উঠা-নামা করে,যদি ৫১০ টাকায় একটি শেয়ার কিনি অবশ্যই দর পতন হতেও পারে একবার দর পতন হয়ে ৫১০টাকায় মূল্য ফিরে আসলেও আবার সহজেই এর চেয়ে বেশি মূল্য-উত্থান সম্ভবনা না-ও থাকতে পারে।
কারণ ন্যায্য মূল্য ৫১০টাকা দিয়ে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ারটি কিনেছে যে সমস্ত বিনিয়োগকারীদেড় শেয়ার মূল্য ৫১০ টাকার নিচে নেমে গেয়েছিলো, দর ফিরে আসার ফলে তারা ৫১০টাকায় বিক্রি করে অব্যাহতি পাওয়ার চেষ্টা করবে,এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা একযোগে বিক্রি শুরু করিলে ৫১০টাকা থেকে মূল্য বাড়া কঠিন হয়ে পরে।
কারণ ন্যায্য মূল্য ৫১০টাকা দিয়ে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ারটি কিনেছে যে সমস্ত বিনিয়োগকারীদেড় শেয়ার মূল্য ৫১০ টাকার নিচে নেমে গেয়েছিলো, দর ফিরে আসার ফলে তারা ৫১০টাকায় বিক্রি করে অব্যাহতি পাওয়ার চেষ্টা করবে,এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা একযোগে বিক্রি শুরু করিলে ৫১০টাকা থেকে মূল্য বাড়া কঠিন হয়ে পরে।
একই ভাবে বিপরীত দিকে ভাবলে ,ধরুন, উদাহরণস্বরূপ,শেয়ার মূল্য ধীরে ধীরে ৫৫০ টাকা থেকে কমতে শুরু করেছে ।
এমনকি এই ক্ষেত্রেও উপরের টেবিলের কাকাকু-তাই বেতসু দেকিডাকা লক্ষ্য করলে বুঝা যাবে,৫১০টাকা দিয়ে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ারটি কিনার রেকর্ড আছে বলে ৫১০ টাকায় বাজার দর নেমে আসলেই সাথে সাথে নিকবে প্রস্তুতি নিয়ে আছে এটাই বুঝায়।
যদি তাই হয়,শেয়ার মূল্য ধীরে ধীরে কমে ৫১৫ টাকা বা ৫১২টাকার কাছা কাছি এলে বিনিয়োগকারীরা একযোগে ক্রয় শুরু করিলে ৫১০টাকার
চেয়ে মূল্য পতন হওয়ার সম্ভবনা থাকে না
এমনকি এই ক্ষেত্রেও উপরের টেবিলের কাকাকু-তাই বেতসু দেকিডাকা লক্ষ্য করলে বুঝা যাবে,৫১০টাকা দিয়ে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ারটি কিনার রেকর্ড আছে বলে ৫১০ টাকায় বাজার দর নেমে আসলেই সাথে সাথে নিকবে প্রস্তুতি নিয়ে আছে এটাই বুঝায়।
যদি তাই হয়,শেয়ার মূল্য ধীরে ধীরে কমে ৫১৫ টাকা বা ৫১২টাকার কাছা কাছি এলে বিনিয়োগকারীরা একযোগে ক্রয় শুরু করিলে ৫১০টাকার
চেয়ে মূল্য পতন হওয়ার সম্ভবনা থাকে না
No comments :
Post a Comment